শিরোনাম
ত্রিশাল পৌরসভার মেয়র পদে আমিন সরকারের বিজয় চাঞ্চল্যকর ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি সোহেল গ্রেফতার ময়মনসিংহে ২ কেজি গাঁজাসহ একজন গ্রেফতার জাককানইবি সাংবাদিক সমিতির সভাপতি ফাহাদ, সম্পাদক আসলাম জাতীয় সংসদ নির্বাচন ৭ জানুয়ারি আজ সন্ধ্যা ৭টায় সিইসির ভাষণের মাধ্যমে তফসিল ঘোষণা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কে আফ্রিকার প্রাণী নীলগাই, জেব্রা ও কমনইল্যান্ড পরিবারে যুক্ত হলো পাঁচ নতুন ত্রিশালের সাখুয়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি রিফাত ও সম্পাদক রিজন জয়পুরহাটের কালাইয়ে বর্ণাঢ্য আয়োজনে প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন পালিত অধিকার নেতৃবৃন্দের নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে ময়মনসিংহে মৌন মানববন্ধন

ইসলামপুরে ভিজিএফের চাল ওজনে কম দেওয়ার অভিযোগ 

রফিকুল ইসলাম রঞ্জু (জামালপুর) থেকে:
  • আপডেট সোমবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৩
  • ৫০ দেখেছে
জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলার সদর ইউনিয়নে ভিজিএফের চাল ওজনে কম দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। রবিবার সকালে ওই ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান ভিজিএফ কার্ডধারীদের মধ্যে ১০ কেজির স্থলে ছয় থেকে সাত কেজি করে চাল বিতরণ করেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয় থেকে ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সদর ইউনিয়নে ৩ হাজার ৪২৫ জন ভিজিএফ কার্ডধারীর জন্য ৩৪ দশমিক ২৫০ মেক্ট্রিক টন চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়।
গতকাল শুক্রবার ও শনিবার উপজেলা খাদ্যগুদাম থেকে ওই ইউপির চেয়ারম্যান এ চাল উত্তোলন করেন।
রবিবার সকালে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা ভবন কমপ্লেক্সের সামনে অবস্থিত সদর ইউনিয়ন পরিষদে সরেজমিনে গিয়ে জানা গেছে, সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী প্রত্যেক কার্ডধারীকে ১০ কেজি করে চাল দেওয়ার কথা। কিন্তু কার্ডধারীদের ছয় থেকে সাত কেজি করে চাল দেওয়া হয়েছে।
সদর ইউনিয়নের গংগাপাড়া গ্রামের নুরভান বেগম, ও আসমা বেগম বলেন, আমাদের ১০ কেজির জায়গায় ৬ কেজি করে চাল দিচ্ছেন চেয়ারম্যান। ৬ কেজি ওজনের চাল নিয়ে উপজেলায় ইউএনও স্যারের নিকট গিয়েছিলাম বিচার দেওয়ার জন্য। কিন্তু স্যারকে অফিসে পায়নি।
কাচিহারা গ্রামের আলমাস মিয়া বলেন, সরকার আমাদের ১০ কেজি করে চাল দিছে। আর আমি পাইছি ছয় হতে সাত কেজি।
একই এলাকায় নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন ভুক্তভোগীরা অভিযোগ করে বলেন, চেয়ারম্যান থাকা অবস্থায় আমাদেরকে চাল ওজনে কম দিয়েছে। বিষয়টি চেয়ারম্যানকে জানালে তিনি আমাদের সাথে খারাপ আচরণ করেন।
ওই ইউনিয়নের ভিজিএফের চাল বিতরণ কার্যক্রম তদারকি কর্মকর্তার দায়িত্বে থাকা উপজেলা বিআরডি কর্মকর্তা সেলিম মিয়া জানান, আমি থাকা অবস্থায় কাউকে চাল ওজনে কম দেওয়া হয়নি। হয়তো বা যখন বাহিরে গিয়াছিলাম তখন কম দিতে পারে। তবে এখন পর্যন্ত আমাকে অনিয়মের কথা কেউ তাঁকে জানাননি।
তবে বিষয়টি অস্বীকার করে সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান চৌধুরী শাহিন বলেন,যদি কেউ চাল কম পেয়ে থাকে তবে বিষয়টি আমি দেখছি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মু.তানভীর হাসান রোমান আমাদের জানান,আমি জামালপুরে মিটিং এ আছি। বিষয়টি খোঁজখবর নিয়ে দেখছি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

এই সংক্রান্ত আরও খবর

ফেইসবুক পেজ

error: Content is protected !!