গোধুলি সন্ধ্যায়, ভরেছে চারদিক শান্ত নিরবতায়। পাখিরা ফিরছে নীড়ে, একাকী আমি মন ফিরছেনা ঘরে। রাতের অন্ধকার নেমে আসছে ধীরেধীরে, পৃথিবীর সমস্ত প্রেম জেগেছে অন্তরে। বাতাসে বকুলের ঘ্রাণ আসছে, আকাশে চাঁদ
একদিন চেয়েছিলে মোরে, অতীব অনুরক্তি অন্তরে। অনুভবে স্বপ্নে ছিলেম তবু, এত ভালোবাস বুঝিনি কভূ। ভালোবাসা রেখেছিলে গোপন, লুক্কায়িত রেখে করনি আপন। ভালোবাস বুঝেছি যখন, তুমি হারিয়েছ বহুদূরে তখন। কদমের তলে, অশ্রুপূর্ণ
“কবিতার ধ্বনিতে ভেসে যাক দহণকাল” শিরনামে আগামী ১৭ জুলাই শুক্রবার রাত ৯ টায় জনপ্রিয় অনলাইন গ্রুপ “বাংলা কবিতা আবৃত্তি” গ্রুপে লাইভে উপস্থিত থাকবেন দুই বাংলার বিখ্যাত কবি ও লেখক আরন্যক
দিশেহারা মানবজাতি, সর্বত্র করোনার ভীতি। ক্ষুদ্র থেকে অভিজাত ব্যক্তি, করোনা থেকে পাচ্ছেনা কেউ মুক্তি। করোনার আক্রমণে, ফেলে যায় আপনজনে। অর্থসম্পদ,ডাক্তার, কবিরাজ, কোন কিছুতেই হচ্ছেনা কাজ। উজির, নাজির,মহারাজ, করোনার দৃষ্টিতে সমান আজ।
প্রথমে প্রণাম করি এক করতার। যেই প্রভুর জীবদানে স্থাপিলা সংসার।। দ্বিতীয়ে প্রণাম কঁরো মাও বাপ পাত্র। যান দয়া হন্তে জন্ম হৈল বসুধায়।। পিঁপড়ার ভয়ে মাও না থুইলা মাটিতে। কোল দিয়া
ঈদের ছুটিতে, গোলমাল নেই মার্কেটে। নেই বাড়ি ফেরার প্রস্তুতি, নেই যানজটে ভোগান্তি। করোনায় শোকার্ত মানব, নেই ঈদের সুখানুভব। তবুও এসেছে ঈদ, অতৃপ্ত আনন্দিত ঈদ। সমবেত ঈদের নামাজ, পড়তে ভয় আজ। থাকবো
প্রতিটি মূহুর্ত, একাকী নিঃসঙ্গ, ক্লান্ত। অপেক্ষার প্রহর, নিস্তব্ধ নিরব কষ্টের। আছ অনুভবে কল্পনায়, সর্বদা ভীরু অনিশ্চয়তায়। তবুও স্বপ্ন মধুময়, বাস্তবে হোক না,যা হয়। জীবনের সব অপূর্ণতায়, ভরিয়ে দাও পূর্ণতায়। বর্ষায় বসন্ত
ছোট্ট বাসায় একাকী জীবন, লাগছেনা ভালো সর্বক্ষণ। পরিবারের টানে, ছুটলাম বাড়ির পানে। খানিক পথ গেলাম, পুলিশের চোখে পড়লাম। নিয়ে গেল নির্জন স্থানে, রাখল আমায় হোম কোয়ারেন্টিনে কড়াকড়ি আইন প্রশাসন, ঘুষ নেয়না
অবিরত কলরব হৈ চৈ নেই তো আর, চারদিকে শুধু হাহাকার। সর্বত্র সতন্ত্র, রাস্তাঘাটে নেই যান, বিশ্ব ভয়ার্ত, প্রাণহীন, ম্লান। থেমে গেছে সমুদয়,মুমূর্ষু ধরা, হে প্রভু দয়াময় দাও সাড়া। রমজান মাসের
আইসোলেশনে আছি মাগো, তোমায় মনে পড়ছে। ছোট্ট বেলার স্মৃতিগুলো মাগো, আমায় ঘিরে ধরেছে। অস্থিরতা অনিশ্চয়তার ঘোরে, আতঙ্কিত দিন কাটছে অশ্রু জলে। প্রভু যদি করুণা করে, ফিরবো আবার তোমার কোলে। স্বপ্ন