শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:৫৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
ত্রিশালে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বাস্তবায়নে মতবিনিময় সভা ত্রিশাল পৌরসভার মেয়র পদে আমিন সরকারের বিজয় চাঞ্চল্যকর ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি সোহেল গ্রেফতার ময়মনসিংহে ২ কেজি গাঁজাসহ একজন গ্রেফতার জাককানইবি সাংবাদিক সমিতির সভাপতি ফাহাদ, সম্পাদক আসলাম জাতীয় সংসদ নির্বাচন ৭ জানুয়ারি আজ সন্ধ্যা ৭টায় সিইসির ভাষণের মাধ্যমে তফসিল ঘোষণা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কে আফ্রিকার প্রাণী নীলগাই, জেব্রা ও কমনইল্যান্ড পরিবারে যুক্ত হলো পাঁচ নতুন ত্রিশালের সাখুয়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি রিফাত ও সম্পাদক রিজন জয়পুরহাটের কালাইয়ে বর্ণাঢ্য আয়োজনে প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন পালিত

বিশিষ্টজনদের অভিযোগ ভিত্তিহীন: নির্বাচন কমিশনার

Reporter Name
  • আপডেট রবিবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ৩৬৩ দেখেছে

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদার নেতৃত্বাধীন বর্তমান নির্বাচন কমিশনের (ইসি) বিরুদ্ধে আর্থিক অনিয়ম, দুর্নীতি ও অর্থসংশ্লিষ্ট গুরুতর অসদাচরণের অভিযোগ এনে ‘সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের’ মাধ্যমে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন দেশের ৪২ নাগরিক। এ বিষয়ে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের কাছে চিঠি দিয়েছেন তাঁরা।

এ চিঠির বিষয়ে নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অবঃ) শাহাদাত হোসেন চৌধুরী বলেছেন, এ অভিযোগ ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হতে পারে। তাদের এ বক্তব্য শিষ্টাচার বহির্ভূত কী না তা দেশবাসী বিচার করবেন।

চিঠির বিষয়ে কোনো চ্যালেঞ্জ করতে চান কী না জানতে চাইলে তিনি বলেন, সাংবিধানিক পদে থেকে কোনো চ্যালেঞ্জ করতে চাই না। তারা মহামান্য রাষ্ট্রপতির কাছে চিঠি দিয়েছেন। এখন রাষ্ট্রপতি বিষয়টি দেখবেন।

প্রসঙ্গত, ১৪ ডিসেম্বর রাষ্ট্রপতির কাছে এ বিশিষ্টজনদের ওই চিঠি পাঠানো হয়েছে বলে গতকাল এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়। ৪২ জন নাগরিকের পক্ষে ওই চিঠি পাঠিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ড. শাহদীন মালিক। চিঠিতে সাংবিধানিক এই সংস্থার বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তে বাংলাদেশের সংবিধানের ৯৬ অনুচ্ছেদের অধীনে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল গঠনের আবেদন জানানো হয়েছে। রাষ্ট্রপতি বরাবর দেওয়া আবেদনে ইসির বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ উপস্থাপন করা হয়েছে, তা সংবাদ সম্মেলনে তুলে ধরা হয়। এতে বলা হয়, বর্তমান নির্বাচন কমিশনের সদস্যরা ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই বিভিন্নভাবে গুরুতর অসদাচরণে লিপ্ত হয়েছেন। কমিশনের সদস্যরা একদিকে গুরুতর আর্থিক দুর্নীতি ও অনিয়মের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন, যা অভিশংসনযোগ্য অপরাধ। একইভাবে তারা বিভিন্নভাবে আইন ও বিধিবিধানের লঙ্ঘন করে গুরুতর অসদাচরণ করে চলেছেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

এই সংক্রান্ত আরও খবর
© এই ওয়েবসাইটের  লেখা, ছবি ও ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি © Developing By :  ESAITBD Software Lab
ESAITBD Sof-Lab UAE/BD